Description
Honey mixed fruits
মধুর সাথে বিভিন্ন প্রকার বাদাম ও কিসমিসের সুসমন্বয়ে তৈরি করা হয় মধুময় বাদাম।
এতে রয়েছে বিস্ময়কর পুষ্টি গুণে ভরা। এতে যা যা রয়েছে…
মধু,পেস্তা বাদাম,কাজু বাদাম,কিসমিস,আখরোট ও কাঠ বাদাম,সয়াবিন,সাদা তিল,তীন ফল,,খেজুর,আলু বাখারা,মালি আম, মিষ্টি কুমড়ার বিচ, এর পর্যায়ক্রমিক আকর্ষণীয় স্তরবিন্যাস যেন পুষ্টিগুণের মনোলোভ উপস্থাপনা………
# পেস্তাবাদাম :
পেস্তাবাদামের সাথে আমরা খুবই কম পরিচিত । এটা রান্না করার কাজে ব্যবহার করা হয়। খাবারের ভিতরে দিলে খাবার খুবই মজাদার হয়। এছাড়া রক্ত শুদ্ধ করতে অনেক কাজ করে। এতে রয়েছে ফসফরাস,পটাসিয়াম,সোডিয়াম,কপার,ম
্যাগনেসিয়াম,ভিটামিন ইত্যাদি।
★ উপকারিতা:
* রক্ত শুদ্ধ করে।
* লিভার ও কিডনি ভালো রাখে।
# কাজুবাদাম :
কাজু বাদাম খবই সুস্বাদু খাবার যা খেলে আমাদের মুখরোচক হয়। কাজু বাদামের ভিতরে আছে আয়রন,পটাসিয়াম,ম্যাগনেসিয়াম ও ভিটামিন।
★ উপকারিতা :
* হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রাখে।
* শক্তিশালী হতে সাহায্য করে।
* রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
* ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
* শরীরের বিভিন্ন কাজের প্রধান ভুমিকা পালন করে থাকে কাজু বাদাম।
# আখরোট :
আখরোট বাদাম আমাদের দেশে কম পাওয়া যায়।
এর মধ্যে আছে ক্যালসিয়াম,আয়রন
,পটাসিয়াম,ফসফরাস,সোডিয়াম,ওমেগা-৩, ফ্যাটি এসিড ও ভিটামিন বিদ্যমান।
★ উপকারিতা :
* দেহের হাড় শক্ত ও মজবুত করে।
* ব্রেনে পুষ্টি জোগায়।
# কাঠবাদাম :
কাঠবাদাম অত্যন্ত পরিচিত ও সস্তা ফল। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘বি’, ‘ই’, ‘ডি’ এবং উপকারী ফ্যাট। গুনাগুন দিক থেকে বিবেচনা করলে এটাকে বলা হয় সুপার ফুড।
★ উপকারিতা :
* স্মৃতিশক্তি প্রখর বা বাড়াতে সাহায্য করে।
* দ্রুত ওজন কমতে সাহায্য করে।
* চুল পড়া কমাতে সাহায্য করে।
* ত্বক সুন্দর ও উজ্জল করে।
# কিসমিস : মস্তিষ্ক এর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে ও বার্ধক্যজনিত অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে।সেই সাথে ক্যানসার প্রতিরোধ করে এবং রক্তশূন্যতা দূর করে।
#সয়াবিনঃ .উপকারিতা ★
সয়াবিনের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।
সয়াবিন বিভিন্ন ধরনের বিপাক ক্রিয়ায় সাহায্য করে, যা অনিদ্রাজনিত অসুখ দূর করে সহজেই।
মেয়েদের ডায়েটে সয়াবিন রাখা অত্যন্ত কার্যকর। কারণ সয়াবিনের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধ করে।
সয়াবিনে অদ্রবণীয় ফ্যাট থাকায় তা শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রাকেও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
যাদের শরীরে রক্ত কম, তারাও ডায়েট চার্টে রাখুন সয়াবিন। সয়াবিন রক্ত পরিশুদ্ধ করতেও কার্যকর।
#তিনফল ★উপকারিতা
পুরুষত্ব ও নারীর যৌন স্বাস্থ্যঃ
প্রাচীন গ্রীকদের মতে, ডুমুর হলো একটি পবিত্র ফল এবং একটি প্রাকৃতিক আফ্রোডিসিয়াক হিসাবে বিবেচনা করা হত। এটি যৌন উর্বরতা এবং প্রেমের প্রতীক। প্রাচীন ভারতেও ডুমুর দুধের সাথে একত্রিত করে খাওয়া হত। যেহেতু এটি দস্তা, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেসিয়াম এবং আয়রনের মতো খনিজগুলি দিয়ে বোঝায়, উপাদান গুলি বৈজ্ঞানীক ভাবে যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্যের উন্নতিতে অবদান রাখে। তদুপরি, একটি ঘরোয়া প্রতিকার হিসাবে, অল্প বয়সী মেয়েদের প্রায়শই পিএমএস সমস্যাগুলি কাটিয়ে উঠতে ডুমুর খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। গবেষণায় আরও দেখা গেছে যেহেতু শুকনো ডুমুরগুলি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবারের একটি উচ্চ উৎস, তাই এটি নারীদের মেনোপোসাল স্তন ক্যান্সার এবং হরমোন জনিত ভারসাম্যহীনতা থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনেঃ
ডুমুর কোন ঝোপঝারের সাধারন উদ্ভিদ নয় , গবেষনায় জানা গেছে , যে ডুমুরের পাতার রসে উপস্থিত পলিফেনন ডায়াবেটিসের সকল লক্ষনকে নিয়ন্ত্রন করে , ২০১৬ সালে ইদুরের উপর একটি গবেষনা চালিয়ে দেখা গেছে যে , ডুমুর পাতার রসে উপস্থিত ফিকুসিন ইন্সুলিনের বিকল্প একটি প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক হিসাবে কাজ করে, ২০০৩ সালে করা একটি গবেষনায় দেখা যায় যে ডুমুরের নির্যাস রক্তের ফ্যাটি এসিড ও ভিটামিনE র লেভেল কে স্বাভাবিক রেখে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে ভুমিকা পালন করে।
ডুমুরের উচ্চ পটাসিয়াম উপাদান দেহে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে, এইভাবে খাওয়ার পরে শর্করা কী পরিমাণ পরিমাণে শোষিত হয় তা পরীক্ষা করে রাখে। ডায়াবেটিস রোগীদেরজন্য সহায়ক উচ্চ পটাসিয়ামযুক্ত খাদ্য বলা হয়।গবেষণায় আরও দেখা গেছে যে ডুমুরগুলিতে উপস্থিত ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড রক্তে শর্করার মাত্রা হ্রাস করতে এবং টাইপ -2 ডায়াবেটিসে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।
ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রন, হার্ট ও কিডনি সুরক্ষায়ঃ
ডুমুরে থেকা পটাশিয়াম মানব শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে ভুমিকা রাখে পটাসিয়াম একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থ, যা শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় এবং এর নিয়মিত সেবন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে সহায়তা করে কারণ এটি সোডিয়ামের ক্ষতিকারক প্রভাবগুলিকে মোকাবেলা করতে পারে।
যেহেতু আমরা এমন একটি পৃথিবীতে বাস করি যেখানে আমরা ক্রমাগত প্রক্রিয়াজাত ভেজাল খাবার এর উপর নির্ভর করি, যার মধ্যে উচ্চ সোডিয়াম উপাদান থাকে তাই পটাসিয়াম সমৃদ্ধ একটি খাদ্য আমাদের জন্য অতি প্রয়োজনীয়। এটি রক্ত সঞ্চালন এবং হজমজনিত অসুস্থতায়ও সহায়তা করতে পারে।
জাপানের শিগা মেডিকেল সায়েন্স ইউনিভার্সিটি কর্তৃক করা একটি সমীক্ষা অনুসারে, এটি বলেছে যে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য, পটাসিয়াম সমৃদ্ধ ডায়েট গ্রহণ আপনাকে হার্ট ও কিডনি জনিত অসুস্থতা থেকে রক্ষা করতে পারে।
হার্টের সুরক্ষায় ডুমুরঃ
গবেষণায় দেখা গেছে যে ডুমুর মানব দেহে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা হ্রাস করতে সহায়তা করে যা চর্বিযুক্ত কণা যা রক্ত প্রবাহে সঞ্চালিত হয় এবং হৃদরোগের একটি প্রধান কারণ , তাছাড়া রক্তচাপ হ্রাস করার বৈশিষ্ট্যযুক্ত শুকনো ডুমুরের উচ্চ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান শরীর থেকে ফ্রি র্যাডিক্যালকে নির্মূল করতে সহায়তা করে, যা দীর্ঘকালীন করোনারী ধমনীতে বাধা সৃষ্টি করতে পারে এবং করোনারি হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে পারে
কোষ্ঠকাঠিন্য দুর করতে ডুমুরঃ
ডুমুরগুলিতে উচ্চ আঁশযুক্ত উপাদানগুলি একটি স্বাস্থ্যকর হজম ব্যবস্থা ও পরিপাকতন্ত্র বজায় রাখতে সহায়তা করে, এইভাবে কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে সহায়তা করে। নিয়মিত অন্ত্রের গতিবিধি বজায় রাখার জন্য আঁশগুলি প্রয়োজনীয় এবং নিয়মিত খাওয়ার সময় ডুমুরের মতো খাদ্য হজম কে অনেক শক্তিশালী করে তোলে।
হাড়ের সুস্থতা বজায় রাখে ডুমুরঃ
শুকনো ডুমুরগুলি ক্যালসিয়ামের একটি ভাল উৎস। মানবদেহের খনিজগুলির প্রতিদিনের প্রয়োজন মেটাতে প্রতিদিন প্রায় 1000 মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন হয়। যেহেতু ক্যালসিয়াম শরীর দ্বারা উত্পাদিত হয় না, তাই আমরা যা খাই তা কেবল দেহের প্রয়োজনে অবদান রাখে। প্রায়শই আমরা দুধ থাকা সত্ত্বেও সেট প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে ব্যর্থ হই, যা ক্যালসিয়ামের সর্বোচ্চ উৎস।
#সাদাতিল ★ উপকারিতা
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে,,হাড় মজবুত করে,হজম সমস্যা সমাধান করে,, মুখের সাস্থ ঠিক রাখে,
# মধু :উপকারিতাঃ
মধুর উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। তবুও নিচে কিছু উপকারিতা তুলে ধরা হলো :
শরিলে শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে,হজমে সহায়তা করে,কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে,রক্তশূণ্যতা দুর করে,যৌন দুর্বলতা দুর করে,পাকস্থলি সুস্থ রাখতে সাহায্য করে,দেহে তাপ উৎপাদন করতে সাহায্য করে,পানিশূন্যতা দুর করে,দৃষ্টিশক্তি বাড়তে সাহায্য করে থাকে,রুপচর্চায় ব্যবহার করা হয়,ওজন কমাতে সাহায্য করে,হাঁপানি রোধে সাহায্য করে,উচ্চ রক্ত চাপ কমাতে সাহায্য করে থাকে,হৃদরোগের টনিক হিসেবে কাজ করে,
দেহের প্রয়োজনীয় মিনারেলস ও ভিটামিন সমৃদ্ধ মধু জীবাণুদেরও ধ্বংস করে।
Reviews
There are no reviews yet.